শারীরিক ব্যায়াম (Physical Exercise)
দৈনিক ব্যায়াম : প্রত্যেকদিন অন্ততপক্ষে এক ঘণ্টা করে ব্যায়াম করবেন।
অ্যারোবিক ব্যায়াম: অ্যারোবিক ব্যায়াম যেমন দৌড়ানো, সাইক্লিং ,হৃযন্ত্রের ব্যায়াম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।
শক্তি প্রশিক্ষণ: পেশি ও হাড় শক্তিশালী করার জন্যে শক্তি প্রশিক্ষণ যেমন ওয়েট লিফটিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
নমনীয়তা ও ভারসাম্য: নমনীয়তা ও ভারসাম্য ব্যায়াম যেমন যোগাসন, স্ট্রেচিং শরীরের নমনীয়তা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
নিয়মিত ব্যায়াম: প্রত্যেক সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিটের মাঝারি শারীরিক কার্যকলাপ বা ৭৫ মিনিটের শক্তিশালী কার্যকলাপ করা উচিত ।
ব্যায়ামের উপকারিতা : ব্যায়াম আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়। আমাদের পেশী ও হাড়কে শক্তিশালী করে তোলে ও কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য উন্নত করে তোলে। আমাদের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটায়।
অন্যান্য ইঙ্গিত (টিপস): পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম। অর্থাৎ আপনাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম নিশ্চিন্ত করবেন।
অনুপ্রেরণা: আপনাদের অনুপ্রেরণা বজায় রাখবেন এবং প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম ও সুস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করবেন।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ: আপনাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য উপযুক্ত খাবার ও ব্যায়াম সম্পর্কে বিশদ জানবার জন্য একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞর পরামর্শ অবশ্যই নেবেন।
ব্রি: দ্র : উপরের যে তথ্যগুলি দেওয়া হল সাধারণ নির্দেশিকা হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন । আপনাদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য পরিস্থিতি অনুযায়ী একজন ডাক্তারের পরমর্শ অবশ্যই নেবেন।